বসন্তে সাজেক ভ্যালি

বর্ষা মৌসুমের মতো সজীব সবুজের সমারোহের অনুপস্থিতি, মেঘ-পাহাড়ের মিতালি দেখা না গেলেও ভ্রমণপিপাসু পর্যটকের কমতি ছিল না সর্বশেষ বসন্তে। রুইলুই পাহাড়ের রাস্তার দুই ধারে সারি সারি ভাসমান দোকান, রিসোর্ট, কটেজের নানান রঙের দৃষ্টিনন্দন স্থাপনায় মাথার ওপর খোলা আকাশ ছাড়া দুই পাশের প্রাণ–প্রকৃতি দেখাও যখন ক্রমে দুরূহ, তখনই যেন ভ্রমণপিপাসুরা ভিড় জমান হেলিপ্যাড–সংলগ্ন স্থানে। প্রকৃতির ওপর ক্রমাগত শোষণ হলেও ঘুরতে আসা অনেকের কাছে সান্ত্বনা—আগেকার দুর্গম সাজেক নানান কিছুর পর দেশ–বিদেশের মানুষের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। ছবিগুলো তুলেছেন অজয় মিত্র।

১ / ১০
পাহাড়ের দুই ধারে সারি সারি নানান রংয়ের দোকান-রিসোর্ট-কটেজ।
২ / ১০
১৮০০ ফুট উচ্চতায় নাগরিক জীবন।
৩ / ১০
আদিবাসী মাচাংঘরের আদলে নির্মিত কটেজ।
৪ / ১০
রিসোর্টগুলোর নান্দনিকতাই সবার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
৫ / ১০
লুসাই গ্রামে ঐহিত্যবাহী লুসাই পোষাকে পর্যটকেরা।
৬ / ১০
হেলিপ্যাডের নিচের রাস্তায় সারিবদ্ধ স্ট্রিটফুডের ভ্যান।
৭ / ১০
কুয়াশায় ঢাকা ছোট–বড় পাহাড়ের ঢেউ।
৮ / ১০
সাজেক ভ্যালির প্রবেশদ্বার।
৯ / ১০
ঐহিত্যবাহী ব্যাম্বু টি–স্টল। দাম, গুণগত মান বা স্বাদে নয়, পরিবেশনার কারণেই হয়তো এত আকর্ষণীয়।
১০ / ১০
রাতে সাজেকের কটেজে আলোকসজ্জ্বা।