পাঠকের পাঠানো ছবি থেকে বাছাই করা ছবি নিয়মিত প্রকাশিত হয় নাগরিক সংবাদে।
১ / ৯
ঈদে যখন সবাই ঢাকা ছেড়ে বাড়িতে যায়, তখন শহর অনেকটা ফাঁকা হয়ে যায়। কর্মব্যস্ত, চঞ্চল ও গতিশীল এই নগরীতে যখন হইহুল্লোড় কমে যায়, তখন রাতের নগরী অনেক মায়াময় হয়ে ধরা দেয়। যানজটমুক্ত শহরটি তখন খুবই মনোমুগ্ধকর হয়ে যায়। ফাঁকা এই ঢাকা অপেক্ষায় থাকে, কখন আবার প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসবে। ২০ জুন সন্ধ্যায় ছবিটি তোলাছবি: শাহ মোহাম্মদ তৌসিক জালাল
২ / ৯
এই মাঠ ছিল মহল্লার ছেলেদের খেলার মাঠ। কালক্রমে ঘাস লাগানো হয়, নির্মাণসামগ্রী রাখা হয়, উঠেছে চায়ের দোকান। হারিয়ে গেছে শিশুদের খেলার জায়গা। কামারপাড়া, গুরুদাসপুর, নাটোর, ২০ জুনছবি: ফাত্তাহ তানভীর রানা
৩ / ৯
কাঠগোলাপ। সেগুনবাগিচা, ঢাকা, ২০ জুনছবি: এস এম এম মুসাব্বির উদ্দিন
৪ / ৯
মেঘনা নদীর ভাঙনে মানুষের বাড়িঘরসহ সবকিছু বিলীন হয়ে গেছে। কিন্তু কিছু গাছ এখনো রয়ে গেছে, যা দেখে মানুষ নদীতে বিলীন হওয়া সম্পত্তি স্মরণ করছেন। মেঘনা নদীর পাড়, স্লুইসঘাট, তজুমদ্দিন, ভোলা, ২১ জুনছবি: কামরুল হাসান
৫ / ৯
কয়েক দিনের ভারী বর্ষণের কারণে শহরের পুকুর ও ডোবাগুলো পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে পুকুর ও ডোবার সঙ্গে পুরোপুরি লাগোয়া বাড়িঘরের বাসিন্দারা ভিন্ন রকমের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। বহদ্দারহাট, চট্টগ্রাম, ২১ জুনছবি: ইয়াসির আরাফাত বর্ণ
৬ / ৯
কাঠ মালতি গ্রামীণ মেঠোপথের ধারে ফুটে থাকতে দেখা যায়। ছবিটি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলা থেকে সম্প্রতি তোলাছবি: ইলিয়াস উদ্দিন
৭ / ৯
সাদা কাঠগোলাপ। সেগুনবাগিচা, ঢাকা, ২০ জুনছবি: এস এম এম মুসাব্বির উদ্দিন
৮ / ৯
শংকর ঘোষ গ্রামের পরিবেশকে সবুজাভ ও নির্মল এবং তরুণ প্রজন্মকে বৃক্ষরোপণে উৎসাহী করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের উদ্যোগে ফলদ ও পরিবেশবান্ধব ১০টি গাছের চারা রোপণ করা হয়। শংকর ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুটি, দাখিল মাদরাসায় তিনটি, এতিমখানায় চারটি এবং ঈদগাহ মাঠে একটি বটগাছের চারা রোপণ করা হয়। এ ছাড়া গ্রামের লোকজনকে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণিগাছ রোপণে নিরুৎসাহিত করা হয়। ছবিটি ২১ জুন তোলাছবি: মো. রিয়াজ হোসেন
৯ / ৯
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে নওগাঁর ছোট যমুনা ও আত্রাই নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ছবিটি গতকাল শনিবার সকালে নওগাঁর আত্রাই উপজেলার শুঁটকিগাছা রাবার ড্যাম এলাকা থেকে তোলাছবি: নাজমুল হক