পাঠকের ছবি (১৬ ডিসেম্বর ২০২৫)

পাঠকের পাঠানো ছবি থেকে বাছাই করা ছবি নিয়মিত প্রকাশিত হয় নাগরিক সংবাদে।

১ / ৭
নিস্তরঙ্গ পানিতে একলা ভেসে চলেছে নৌকা, বৈঠার টানে কেটে যাচ্ছে নীল নীরবতা। ভোরের আলো আর জলের প্রতিচ্ছবির মাঝে মাঝি যেন সময়ের সঙ্গে নয়, নিজের ভাবনার সঙ্গেই যাত্রা করেছেন অজানা গন্তব্যে
ছবি: উম্মে জান্নাত জ্যোতি
২ / ৭
বিজয়ের রং। ঢাকা
ছবি: জেরম জেফ্রী গমেজ
৩ / ৭
নৌকায় আসছে মৃৎশিল্পের কাঁচামাল। নদীপথে বয়ে আনা এই মাটি কুমারদের জন্য জীবনের উৎস, যা থেকে তৈরি হবে সুন্দর ও ঐতিহ্যবাহী মাটির পাত্র। গ্রামীণ জীবনের এক চেনা দৃশ্য। বিশ্রামের সময় ছবিটি তোলা। ঘাটিনা, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ, ১৬ ডিসেম্বর
ছবি: সুমন পাল
৪ / ৭
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সব অফিসে জাতীয় পতাকার আদলে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। আগারগাঁও, ঢাকা, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
ছবি: সুদীপ্ত কুমার হোড়
৫ / ৭
রুক্ষ মাটির কঠিন ক্যানভাসে খেটে খাওয়া মানুষের নিরন্তর সংগ্রাম। খরা ফাটা মাঠে রোদ ঝলসে পড়ছে, তবু থেমে নেই জীবনের আয়োজন। খড়ের গাদার পাশে অগোছালো হাঁড়িপাতিল, মাটির চুলা আর দূরে বসে পাতিল ধোঁয়ার কাজে ব্যস্ত কৃষক। তারই পাশে খড়ের উষ্ণতায় বুনো শূকর আগলে রেখেছে এর শাবকদের
ছবি: উম্মে জান্নাত জ্যোতি
৬ / ৭
ইবাদত ও স্নিগ্ধতা। ছয়বাড়িয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর
ছবি: মো. সাইফুল ইসলাম
৭ / ৭
ব্রিটিশ আমলে নির্মিত জলঘরটি হলো পুরোনো কয়লাচালিত বাষ্পীয় লোকোমোটিভ ঠান্ডা ও জল ভরার জন্য ব্যবহৃত বিশেষ স্থাপনা, যা রেললাইনের পাশে তৈরি হতো। রেলের কয়লার ইঞ্জিনের অতিরিক্ত তাপ কমানোর জন্য এখানে সংরক্ষিত জল ব্যবহার করা হতো। ইঞ্জিন রক্ষণাবেক্ষণের অপরিহার্য অংশ ছিল জলঘরটি। পাংশা, রাজবাড়ী, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
ছবি: মানস মাহাতো