এক বাঁশের সাঁকো আর কত দিন! শেরপুর জেলার নকলা ও জামালপুর সদর উপজেলার মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে ব্রহ্মপুত্র নদ। নকলা উপজেলার হাতিমারা এবং জামালপুর সদরের হনুমানেরচর, কাজিয়ারচর ও ডিগ্রিরচরের পাঁচ হাজারের বেশি মানুষের বাস। হনুমানেরচর, কাজিয়ারচর ও ডিগ্রিরচর গ্রাম তিনটি জামালপুর সদর থেকে দূরে হওয়ায় ব্যবসায়িক যোগাযোগ, কৃষিপণ্য বাজারে নিয়ে যাওয়া ও স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শেরপুরের চন্দ্রকোনা অথবা নকলা শহরে যাতায়াতে ব্রহ্মপুত্রের শাখা দশআনি নদীর ওপর নির্মিত কাঠের সাঁকো ও নৌকা এবং হাতিমারা গ্রামবাসীর জন্য একমাত্র বাঁশের সাঁকোই ভরসা। সঠিক সময়ে হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া খুব কঠিন হয়ে যায় এ এলাকার মানুষের জন্য। বন্যার সময় দশআনি ও মৃগী নদী পানিতে টইটম্বুর থাকার ফলে নৌকায় শিক্ষার্থীরা নিয়মিত স্কুল-কলেজে যেতে পারে না। বাজারে কৃষিপণ্য নিতেও সমস্যা। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এ নদীর ওপর সেতু নির্মাণ খুবই জরুরি। ছবিটি গত ০৮-১১-২০২২ ইং তারিখে শেরপুরের নকলা উপজেলার হাতিমারা গ্রাম থেকে উঠানো। ছবিটি আজ মঙ্গলবার শেরপুরের নকলা উপজেলার হাতিমারা গ্রাম থেকে তোলাছবি: মো. সুখন