পাঠকের ছবি (১৮ মে ২০২৫)

পাঠকের পাঠানো ছবি থেকে বাছাই করা ছবি নিয়মিত প্রকাশিত হয় নাগরিক সংবাদে।

১ / ৮
ঢাকার রমনা পার্কে কাঁঠালে ভরপুর গাছ। আমরা যেন ফলের ক্ষতি না করি। সম্প্রতি ছবিটা তোলা
ছবি: সিফাত শাহরিয়ার প্রিয়ান
২ / ৮
ওই দূরের মসজিদটি সিরাজদিখান ফৈনপুর খেয়াঘাটে অবস্থিত। শুভ্রসাদা মসজিদ। দূর থেকে মনে হতে পারে, ভাসমান অবস্থায় আছে। মসজিদের চারিদিক সবুজে ঘেরা। ফৈনপুর খেয়াঘাট, শেখরনগর, সিরাজদিখান, মুন্সিগঞ্জ। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মুহাম্মাদ ইয়ামিন
৩ / ৮
কাকটি নিজের বাসা পাহারা দিচ্ছে। অল্প কিছু সময় আগে বাসাটিতে অনেকগুলো কাক একসঙ্গে ঝগড়া করছিল। ঝগড়া শেষে সবগুলো কাক চলে গেলেও ডালে বসা কাকটি যায়নি। নিজ নীড়ের মায়া ছেড়ে কোত্থাও যাওয়া যায় না, তাই হয়তো যায়নি। সবাই বাসা বাঁধে, বাসা নিয়ে স্বপ্ন দেখে। কাকও এর ব্যতিক্রম নয়। তারও স্বপ্ন আছে, আশা আছে, তাই হয়তো খড়কুটো দিয়ে বাসা বাঁধে
ছবি: মোহাম্মাদ ইয়ামিন
৪ / ৮
বছরের পর বছর আঁকাবাঁকা রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা গাছগুলোই এই রাস্তার সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়েছে। ছবিটি গতকাল শনিবার চট্টগ্রামের ভাটিয়ারী থেকে তোলা
ছবি: সূর্য দাস
৫ / ৮
প্রকৃতির মহাবিপর্যয় ডেকে আনছে অবৈধ এ ড্রেজারের পাইপলাইন। ধলেশ্বরী নদী দখল করে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে চলছে জলশয় ভরাট। তাতেই উষ্ণতা বেড়ে ভয়াবহ ঝড় সৃষ্টি হয়ে প্রকৃতিকে লন্ডভন্ড করছে। ছবিটি মুন্সিগঞ্জের কাঠপট্টির পুরোনো লঞ্চঘাট থেকে তোলা। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: অলিউর রহমান ফিরোজ
৬ / ৮
তীব্র গরমে হাঁসফাঁস চারদিকে, তখনই মেঘ সাজাল আকাশ। বৃষ্টিতে স্বস্তি। বৃষ্টি আসার আগে আকাশে মেঘের আলপনা যে কাউকে মুগ্ধ করবে। আমরা মূলত এ মুগ্ধতা দেখার জন্য শত কষ্টেও স্বস্তির আশায় থাকি। প্রকৃতি আমাদের নিরাশ করে না। ছোট কুমিরা, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: সঞ্জয় দেবনাথ
৭ / ৮
নগরের তপ্ত বাতাসে যখন নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তখনো চাকা ঘোরে রিকশার, প্রতিটি ঘামে লেখা থাকে বেঁচে থাকার গল্প। গরমে অতিষ্ঠ শহর, আর সহ্যের সীমা পেরিয়ে যাওয়া একেকটা যোদ্ধা। পাঁচলাইশ এলাকা, চট্টগ্রাম, ১৫ মে
ছবি: সূর্য দাস
৮ / ৮
বিকেলের শেষ আলো। কাঁঠগড়া বাঁওড়, মহেশপুর, ঝিনাইদহ। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. শাহিন রেজা