পাঠকের ছবি

পাঠকের পাঠানো ছবি থেকে বাছাই করা ছবি নিয়মিত প্রকাশিত হয় নাগরিক সংবাদে।

১ / ৭
সনাতন পদ্ধতিতে এক কৃষক ধানমাড়াই করছেন। ছবিটি দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হাবড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. আইয়ুব আলী
২ / ৭
পরিশ্রমের শরীর যখন শান্তি খোঁজে। এ জীবন সংগ্রাম লুটের জন্য নয়! দুমুঠো খেয়ে বেঁচে থাকার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে ৮ নভেম্বর তোলা
ছবি: বোরহান উদ্দিন
৩ / ৭
চরাঞ্চলে নেই চলাচলের রাস্তা। মাইলের পর মাইল বালু। এই পথ দিয়ে হেঁটে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন স্থানীয় ব্যক্তিরা। পানি না থাকায় এখন এসব এলাকা পরিণত হয়েছে ধু ধু বালুচরে। সেই বালুচরে জেগেছে কচুরিপানার সৌন্দর্য। তিস্তার চর এলাকা, কাশীরাম মুন্সির বাজার, কালীগঞ্জ উপজেলা, লালমনিহাট, ৮ নভেম্বর
ছবি: রাহেবুল ইসলাম
৪ / ৭
ছবির নামগুলো একবারে পড়ার সাহস হয়ে উঠল না। যাদের নাম এখানে আছে, তারা সবাই ৬-১৭ বছর বয়সী। প্রতি শতাব্দীতেই কিছু দুঃসাহসীর জন্ম হয়। তারা এই শতাব্দীর দুঃসাহসিক মহানায়ক। আর কোনো শতাব্দীতে এমন মহানায়কদের যেন দরকার না হয়, এমন ব্যবস্থা কি হবে? ছবিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তোলা
ছবি: মো. আল-আমিন মাসুদ
৫ / ৭
সমান্তরাল লাইনে বগিতে বগিতে সংযোগ। শমসেরনগর রেলস্টেশন, কমলগঞ্জ উপজেলা, মৌলভীবাজার। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. রায়হানুল হক
৬ / ৭
ব্রহ্মপুত্র নদের এপার–ওপারের বাসিন্দাদের একমাত্র ভরসা এই খেয়া পারাপার। কাচারিঘাট, ব্রহ্মপুত্র নদ, ময়মনসিংহ। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. রায়হানুল হক
৭ / ৭
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জের চর বৈরাতী গ্রামের জেলে তাঁরা। যমুনা নদীতে মুঠো জাল দিয়ে মাছ ধরে বাজারে বিক্রির অর্থেই চলে জীবন। কয়েক বছর ধরে নদীতে আর তেমন মাছ মিলছে না। সারা দিন নদী ও খাল-বিলে জাল ফেলেও ২০০-৩০০ টাকার মাছও ধরা না পাড়ায় অর্থকষ্টে পড়েন তাঁরা। ছবিটি তিস্তার চর কাশীরাম এলাকা থেকে তোলা
ছবি: রাহেবুল ইসলাম