পাঠকের ছবি (১০-১২-২০২৪)

পাঠকের পাঠানো ছবি থেকে বাছাই করা ছবি নিয়মিত প্রকাশিত হয় নাগরিক সংবাদে।

১ / ৮
চলছে বিজয়ের মাস। প্রতিবছর বিজয়ের মাস এলেই সারা দেশের মতো রাজধানীতেও লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে ফেরিওয়ালাদের দেখা মেলে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেশের পতাকা বিক্রি করাকে তাঁরা দেশপ্রেম মনে করেন এবং গর্ববোধ করেন। গুলশান ১, ঢাকা, ৯ ডিসেম্বর
ছবি: বিপ্লব সাহা মুন্না
২ / ৮
স্বল্প পুঁজি ও অল্প জায়গায় মাশরুম চাষ করে সফলতা পাওয়া যাচ্ছে। মাশরুম অনেকেই খায়। কৈপুল্কী গ্রাম, পার্বতীপুর উপজেলা, দিনাজপুর। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. আইয়ুব আলী
৩ / ৮
মেঘনার বুকে একটি চিরায়ত শীতের বিকেল
ছবি: মো. আল-আমিন মাসুদ
৪ / ৮
উপমহাদেশের একমাত্র কলকাতায় ট্রাম সার্ভিস সচল রয়েছে। ধর্মতলা, কলকাতা, ভারত, ৮ ডিসেম্বর
ছবি: ফাত্তাহ তানভীর রানা
৫ / ৮
বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে ক্যারম খেলার মজাই আলাদা। ডিজিটাল আসক্তির কারণে দিন দিন ইনডোর কিংবা আউটডোর গেমে সবার আগ্রহ কমে যাচ্ছে। শারীরিক ও মানসিক সুস্বাস্থ্যের জন্য খেলাধুলা খুবই জরুরি। অফিসার্স ক্লাব, মনপুরা উপজেলা পরিষদ, ভোলা। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. রায়হানুল হক
৬ / ৮
চট্টগ্রামে বেড়াতে এসে আপনি যদি পতেঙ্গায় না আসেন, তবে আপনার সময় ও অর্থের অপচয় ছাড়া আর কিছুই হবে না। প্রাকৃতিক নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি চট্টগ্রামের পতেঙ্গা। যান্ত্রিক শহরের কোলাহলকে পেছনে ফেলে অস্ত যাওয়া সূর্যের সঙ্গে সাগরের মিতালি ও চোখের স্পর্ধা যতটুকু, ততটুকু সাগরের বিশালতায় একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মানুষ ছুটে আসে এখানে। মুখরোচক খাবার, যেমন সামুদ্রিক মাছ, কাঁকড়া, পেঁয়াজুসহ হরেক রকম খাবারের পসরা সাজিয়ে দোকানিরা বসে থাকেন পর্যটকের অপেক্ষায়। পরিবার ও আপনজনদের নিয়ে সময়গুলোকে উপভোগ করতে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা পর্যটকদের পছন্দের তালিকায়। তবে সাপ্তাহিক ছুটি ও সরকারি ছুটিগুলোতে এখানে প্রচুর মানুষের ভিড় হয়। যাঁরা একটু নীরবতা পছন্দ করেন, তাঁরা সপ্তাহের অন্য দিনে এলে কোলাহলমুক্ত পরিবেশ পাবেন। পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত, চট্টগ্রাম, ৮ ডিসেম্বর
ছবি: সোহেল আরমান সুমন
৭ / ৮
নদীতে সাম্পান তৈরি, অপেক্ষা শুধু প্রিয়জনের। মুন্সিগঞ্জ থেকে সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. আল-আমিন মাসুদ
৮ / ৮
এভাবেই চলছে, ইটভাটাগুলো জ্বলছে। বিপ্লবের শিল্প আগাচ্ছে, পরিবেশ পুড়ে কালো ধোঁয়া হয়ে আবার ফিরে আসছে। বুড়িগঙ্গার পাড়ে বাধাহীন ইটভাটার কর্মযজ্ঞ
ছবি: মো. আল-আমিন মাসুদ