পাঠকের ছবি

১ / ১২
নদ–নদীতে পানি বেড়ে তলিয়ে গেছে বিল অঞ্চলের অধিকাংশ এলাকার গোচারণভূমি, আবাদি জমি। দেখা দিয়েছে কাঁচা ঘাসের সংকট। চাপ বেড়েছে খড়ের ওপর। এক স্থান থেকে অন্য স্থানে খড় নিয়ে যাওয়া–আসার বাহন একমাত্র নৌকা। পাবনা, সিরাজগঞ্জ বিল অঞ্চলের শত শত খামারি এভাবেই খড় কিনে নিয়ে যান। ছবিটি নওগাঁর আত্রাই উপজেলার কাশিয়াবাড়ী হাটসংলগ্ন আত্রাই নদ থেকে তোলা। ৩১ জুলাই
ছবি: শামীনূর রহমান
২ / ১২
প্রথমে বাবা এক সন্তানকে নিয়ে পার হয়েছেন, আবার ঝুঁকি নিয়ে দ্বিতীয় সন্তান পার করছেন। বাংলাবাজার ফেরিঘাট, মাদারীপুর, ৩১ জুলাই
ছবি: নয়ন সরকার
৩ / ১২
করোনার দুর্যোগেও থেমে নেই খাদ্যযোদ্ধা কৃষকের সংগ্রাম। আমন ধান রোপণে ব্যস্ত কৃষিশ্রমিকেরা। মিঠাপুকুর, রংপুর, ২৯ জুলাই
ছবি: মাসুদার রহমান
৪ / ১২
নদীর এপার–ওপারের মিলন ঘটে ছোট্ট এই ডিঙিনৌকায়। বর্ষায় প্রধান বাহন হলো ডিঙিনৌকা। কেউ কেউ আবার মাছ ধরতে ব্যবহার করেন। নালিতাবাড়ী উপজেলা, শেরপুর। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: সিফাত শাহরিয়ার
৫ / ১২
ঝালকাঠি, বরিশাল ও পিরোজপুরের সীমান্তবর্তী এলাকায় গড়ে উঠেছে পেয়ারাবাগান। ঝালকাঠি শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে ভিমরুলিতে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ভাসমান পেয়ারাবাজার। ভাসমান পেয়ারাবাজার দেখতে আগস্ট সবচেয়ে উপযোগী সময়। ৩০ জুলাই
ছবি: শিয়াক হিসাম খান
৬ / ১২
হঠাৎ কলকারখানা খোলার সংবাদে ট্রাকে করে কর্মস্থলে যাওয়ার প্রস্তুতিকালে পোশাককর্মীদের বিদায় জানাচ্ছেন গ্রামের স্বজনেরা। ছবিটি ৩১ জুলাই বগুড়ার কুকিকালদাস গ্রাম থেকে তোলা
ছবি: নয়ন দাস
৭ / ১২
সন্ধ্যায় কাজ শেষে বাড়ি ফিরছেন মাঝি। ছবিটি সম্প্রতি মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে তোলা
ছবি: রেজাউল করিম প্রিন্স
৮ / ১২
ফেরিতে ওঠার জন্য হাজারো মানুষের অপেক্ষা। বাংলাবাজার ফেরিঘাট, মাদারীপুর, ৩১ জুলাই
ছবি: নয়ন সরকার
৯ / ১২
শিশুরা মুক্ত, ওরা স্বাধীন, ওরা ডানা মেলে উড়তে চায়। স্কুলের ভারী ব্যাগ বহন আপাতত বন্ধ। তাই এমন দুরন্তপনা। লোহানীপাড়া, বদরগঞ্জ, রংপুর। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: নূর মোহাম্মদ মিয়া
১০ / ১২
‘রাখাল গরুর পাল লয়ে যায় মাঠে।’ কবিতার এই লাইনে ফুটে ওঠে গ্রামবাংলার এক অপরূপ চিত্র। ছবিটি বগুড়ার ধুনট উপজেলার সরুগ্রাম থেকে সম্প্রতি তোলা
ছবি: কারিমুল হাসান লিখন
১১ / ১২
দমকা বাতাসের মধ্যেই ধান রোপণে ব্যস্ত কৃষক। আদমদীঘি, বগুড়া। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: নিলয় কুমার পাল
১২ / ১২
করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় গত বছরের ১৮ মার্চ থেকে চলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি। বন্ধ আছে বিনোদনকেন্দ্রগুলোও। এর মধ্যে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে বাইরে বের হয়ে খেলার সুযোগও কম। তাই লুডু খেলে সময় পার করছে গৃহবন্দী শিশু, কিশোর ও তরুণেরা। সাতক্ষীরা শহর, ৩১ জুলাই
ছবি: মুতাছিম বিল্লাহ