পাঠকের ছবি

১ / ৮
মহান একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে শিশুসন্তানের ছবি তুলছেন মা। রংপুরের পীরগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে ছবিটি সোমবার তোলা
ছবি: মাসুদার রহমান
২ / ৮
মহাসড়কের মাঝখানে শতবর্ষী বৃক্ষের সারি। বৃক্ষগুলো শাখা-প্রশাখা মেলে শতাব্দীর পর শতাব্দী ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে। এটাই বাংলাদেশের স্থলবন্দর বেনাপোল জিরো পয়েন্ট। দুই মহাকবির স্তম্ভের ঠিক পরে ভারতের পেট্রোপোল জিরো পয়েন্ট। এই মহাসড়কটি এশিয়ান হাইওয়ে এবং গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড নামেও পরিচিত। সম্প্রতি ছবিটি ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বেনাপোল জিরো পয়েন্ট থেকে তোলা হয়েছে
ছবি: তরিকুল ইসলাম মাসুম
৩ / ৮
স্টেশন থেকে ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার পর জনশূন্য হয়ে পড়েছে প্ল্যাটফর্ম। ছবিটি গত শনিবার মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল স্টেশন থেকে তোলা
ছবি: শুভ গোয়ালা
৪ / ৮
এভাবেই প্রতিনিয়ত নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে পথশিশুরা। তাদের অধিকাংশই কখনো স্কুলে যায়নি। যার ফলে শিক্ষার আলোয় তারা আলোকিত হতে পারছে না। সামান্য কারণে হাতাহাতি–মারামারি করে আহত হচ্ছে। ছবিটি সম্প্রতি কুষ্টিয়া কোর্ট স্টেশন থেকে তোলা হয়েছে
ছবি: সুকান্ত দাস
৫ / ৮
অমর একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সব ভাষা শহীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছে দুই শিশু। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পীরগঞ্জ, রংপুর, ২১ ফেব্রুয়ারি
ছবি: মাসুদার রহমান
৬ / ৮
বর্তমানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনের পরও বাংলার মানুষের হাড়ভাঙা খাটুনির অন্ত নেই। কাঁধে কাষ্ঠ দণ্ড বহন করছেন দুজন শ্রমিক। জীবিকার জন্য সত্যি মানবেতর জীবনযাপন শ্রমজীবি মানুষের। নেত্রকোনার কলমাকান্দার ঘোষপাড়া থেকে ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. মাহাবুবুর রহমান
৭ / ৮
অবিভক্ত বাংলার প্রথম জেলা ও প্রথম কালেক্টরেট ভবনের সামনে মনোরম দৃশ্যে শত শত রঙিন ফুলের সমারোহ। নান্দনিক নকশায় নির্মিত কালেক্টরেট ভবনটি বর্তমানে যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পার্কটিতে সারা দিনই কমবেশি নানা বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষের পদচারণ থাকে। সম্প্রতি ছবিটি কালেক্টরেট পার্কের পশ্চিম দিক থেকে তোলা হয়েছে
ছবি: তরিকুল ইসলাম মাসুম
৮ / ৮
যমুনার চর। নদীর পানি কমে গিয়ে ডোবায় পরিণত হয়েছে। ডোবার প্রায় চারপাশেই ধান লাগানো হয়েছে। এখানে ফুল না ফুটলেও ঋতুরাজ যে প্রকৃতিকে নতুন করে সাজিয়ে অপরূপ করেছে, তা এখানে এলেই দেখা যায়! কুঠিবয়ড়া, ভূঞাপুর, টাঙ্গাইল, ১৯ ফেব্রুয়ারি
ছবি: মো. আসলাম