মুম্বাইয়ে ঐতিহাসিক সাতই মার্চ পালিত

ঐতিহাসিক ৭ মার্চের সচিত্র ভাষণ উপস্থিত সবার জন্য বড় পর্দায় প্রদর্শিত হয়। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের সচিত্র ভাষণ উপস্থিত সবার জন্য বড় পর্দায় প্রদর্শিত হয়। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই

যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই গতকাল শনিবার ঐতিহাসিক সাতই মার্চ পালিত হয়েছে। দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে উপহাইকমিশন প্রাঙ্গণে আলোচনা সভা ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণী পাঠ করা হয়। এরপর কবিতা পাঠ এবং ঐতিহাসিক সাতই মার্চের সচিত্র ভাষণ উপস্থিত সবার জন্য বড় পর্দায় প্রদর্শিত হয়।

আলোচনা পর্বে অতিথিরা তাঁদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ও ঐন্দ্রজালিক সাতই মার্চের ভাষণের সর্বজনীন আবেদন তুলে ধরেন। এ ভাষণের মাধ্যমে বাঙালির সশস্ত্র স্বাধীনতাসংগ্রামে জাতির পিতার এই দিকনির্দেশনার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

৭ মার্চের আলোচনা সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন উপহাইকমিশনার মো. লুৎফর রহমান। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই
৭ মার্চের আলোচনা সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন উপহাইকমিশনার মো. লুৎফর রহমান। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই

সমাপনী বক্তব্যে উপহাইকমিশনার মো. লুৎফর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক সাতই মার্চের ভাষণ যুগে যুগে বাঙালি জাতির জাতীয় ঐক্যের মূলমন্ত্র হয়ে কাজ করবে। জাতিকে শক্তি ও সাহস জোগাবে। আমাদের মহান নেতার এই ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালি জাতির ইতিহাসে যেমন চিরন্তন, তেমনি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও আজ তা স্বীকৃত ও সমাদৃত।’

৭ মার্চের আলোচনা সভায় উপস্থিতির একাংশ। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই
৭ মার্চের আলোচনা সভায় উপস্থিতির একাংশ। ছবি: বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, মুম্বাই

মো. লুৎফর রহমান উপস্থিত সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে বাংলাদেশের অগ্রগতি ও উন্নতির জন্য এবং বিশ্বসভায় বাংলাদেশের মর্যাদাপূর্ণ আসন অর্জনের লক্ষ্যে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে অবদান রাখার আহ্বান জানান। আপ্যায়নের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।