নাগরিক ছবি

১ / ৮
২১ ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে রাজশাহী কলেজে সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন
ছবি: সবুজ সরকার
২ / ৮
শীতের শেষে বসন্তের জানান দিতে গাছে গাছে নতুন মুকুলের হাসি। মনভরা ভালোবাসা দিয়ে যেন কুঁড়িগুলো আগলে রাখে মাতৃবৃক্ষ। ছবিটি সম্প্রতি ঝিনাইদহ জেলা থেকে তোলা
ছবি: ফাহিমা ইসলাম
৩ / ৮
হাতে ও কাঁধে দায়িত্ব তার। হাতে চানাচুরের প্যাকেট, কাঁধে সংসারের বোঝা। বয়স কম হলেও তার ওপরেই ভর করে চলছে তার সংসার। ছবিটি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডায়না চত্বর এলাকা থেকে সম্প্রতি তোলা
ছবি: আজাহার ইসলাম
৪ / ৮
২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনারে শুরু হয়েছে ধোয়ামোছা ও সংস্কারের কাজ। ছবিটি ১৯ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরের পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে তোলা
ছবি: মেনহাজুল ইসলাম তারেক
৫ / ৮
বাড়ির ছাদের গাছে ডালিম। কুড়িল, ঢাকা, ২০ ফেব্রুয়ারি
ছবি: বদরুল ইসলাম
৬ / ৮
ধুলোয় ধূসর বাইশ মাইল মহাসড়ক। সেখানকার রাস্তার পাশেই পড়ে আছে অপরিমিত বালু। আর তা থেকে উড়ছে ধুলোবালু। তাতে ভোগান্তিতে পড়ছেন এই এলাকা দিয়ে যাতায়াত করা মানুষ। ছবিটি ১৯ ফেব্রুয়ারি তোলা
ছবি: মো. রাকিবুল হাসান
৭ / ৮
ঢাকার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া বালু নদে একসময় নৌকা চালাতেন অজিত দে। কালের বিবর্তনে নাব্যতা হারানোসহ অবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়লে শুকিয়ে যায় নদ। জীবিকার তাগিদে অজিত বাধ্য হয়ে ছাড়েন বাপ-দাদার পেশা, বেছে নেন জুতা সেলাই আর পলিশের কাজ। তবু অজিতের দুই চোখে এখনো বয়ে চলে যেন চিরযৌবনা সেই টলমলে বালু নদ। একটু অবসর পেলেই ঢাকার খিলক্ষেত নিকুঞ্জ–২–এর ১০ নম্বর রোডে বসে বালু নদের গল্প শোনান প্রিয় অজিতদা। বালু নদের ওপারে ইছাপুর গ্রামে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে থাকেন অজিত। সম্প্রতি ঢাকার খিলক্ষেত নিকুঞ্জ–২ থেকে ভরদুপুরে ছবিটা তোলা
ছবি: ইমতিয়াজ আহমেদ
৮ / ৮
হস্তশিল্পের মাধ্যমে আবহমান বাংলার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং ইতিহাস ফুটে ওঠে। তাই এটি বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিল্প। হস্তশিল্প, কারুশিল্প, শৌখিন শিল্পকর্ম, গ্রামীণ শিল্পও বলা হয়ে থাকে। আর এ পেশায় বাপ-দাদার আমল থেকেই অনেকেই জীবিকা নির্বাহ করেছেন। কিন্তু আধুনিকতার দাপটে হারিয়ে যেতে বসেছে এ শিল্প, বিপাকে রয়েছে এ শিল্পের শত শত কারিগর। এরপরও জীবনের তাগিদে বের হয়েছেন এক কারিগর। ছবিটি সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার বাড়াকান্দি এলাকা থেকে সম্প্রতি তোলা
ছবি: আবদুল্লাহ আল মারুফ