নাগরিক ছবি

১ / ১৯
ঐতিহ্যবাহী ঘোড়ার গাড়িতে করে কৃষক তাঁর খেতের ধান বাড়িতে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বড় আলমপুর, পীরগঞ্জ, রংপুর, ২৮ এপ্রিল
ছবি: মাসুদার রহমান
২ / ১৯
বৈশাখী হাওয়ায় একটা লাল কৃষ্ণচূড়া ঝরে পড়েছিল পিচগলা রাস্তায়। কেউ তুলে তাকে খোঁপায় গাঁথেনি। ছবিটি সম্প্রতি ময়মনসিংহের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন পার্ক থেকে তোলা
ছবি: ইমতিয়াজ আহমেদ
৩ / ১৯
গ্রামের আনাচকানাচে কিংবা রাস্তার ধারে দেখা যায় আকন্দ ফুল। গৌরীপুর, বোয়ালমারী, ফরিদপুর। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. বিল্লাল হোসেন
৪ / ১৯
পবিত্র মাহে রমজানে করোনা মহামারি পরিস্থিতে দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের যেন দুর্দশার সীমা নেই। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কথা আমাদের ভাবতে হবে। বাংলাদেশ হিউম্যান হেল্পিং সোসাইটির উদ্যোগে ইফতারসামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সহযোগিতা করে যাচ্ছেন
ছবি: মাহমুদুল হাসান
৫ / ১৯
মৌসুমি ফসল চাষে ব্যস্ত কৃষক। ছবিটি নওগাঁ সদর উপজেলার চুনিয়াগাড়ি থেকে ২৬ এপ্রিল তোলা
ছবি: ইউনুস আলী
৬ / ১৯
জাতীয় ফল কাঁঠাল। গ্রীষ্মের রোদে বড় কাঁঠালগুলো পাকতে শুরু করেছে। ছবিটি কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার দায়েমছাতি কেন্দ্রীয় মসজিদসংলগ্ন গাছ থেকে সম্প্রতি তোলা
ছবি: রবিউল হোসাইন
৭ / ১৯
প্রখর রোদে কচুখেতে নিড়ানি দিচ্ছেন কৃষিশ্রমিকেরা। মিঠাপুকুর উপজেলা, রংপুর, ১৩ এপ্রিল
ছবি: মাসুদার রহমান
৮ / ১৯
একসময় বিকেলবেলা গ্রামের স্কুলমাঠে ফুটবল, ক্রিকেটসহ বিভিন্ন শারীরিক কসরতের খেলা হতো। এখনকার কিশোরেরা সেই মাঠে বসেই এসব খেলার পরিবর্তে খেলছে ফ্রি ফায়ার, পাবজির মতো ভয়ংকর সব মোবাইল গেম। ছবিটি কুষ্টিয়ার কন্দর্পদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে সম্প্রতি তোলা
ছবি: অনিল মো. মোমিন
৯ / ১৯
বৈশাখের খরতাপে প্রাণ যখন ওষ্ঠাগত, তখন গাছে গাছে রক্তিম আভায় শোভিত কৃষ্ণচূড়া ছড়িয়ে দিচ্ছে অপার সৌন্দর্য। পড়ন্ত বিকেলে তাকিয়ে থাকলে যেন প্রাণ জুড়িয়ে যায়। উদাস হয়ে যায় মন। ছবিটি সম্প্রতি রাজশাহী রেলস্টেশন এলাকা থেকে তোলা
ছবি: সবুজ সরকার
১০ / ১৯
কৃষকের ঘরে সোনার দানা উঠতে শুরু করেছে। ছবিটি সম্প্রতি বগুড়ার আদমদীঘি থেকে তোলা
ছবি: নিলয় কুমার পাল
১১ / ১৯
স্মৃতির পটে বারবার যেন ভেসে ওঠে শৈশবে হারিয়ে যাওয়া এমন প্রিয় বন্ধুর অবিকল মুখটা। ছবিটি সম্প্রতি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার সন্তোষপুরের বনে যাওয়ার পথে একটি বন্ধ স্কুলের পাশ থেকে তোলা
ছবি: ইমতিয়াজ আহমেদ
১২ / ১৯
নওগাঁর মান্দা উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া আত্রাই নদের যৌবন ফিরেছে। গত কয়েক দিন আগে মান্দার ফেরিঘাট, প্রসাদপুরসহ অন্যান্য এলাকার কোথাও কোথাও এক ফোঁটা পানিও ছিল না। কিন্তু হঠাৎ নদে জোয়ার আসায় স্বস্তিতে নদীতীরবর্তী মানুষ
ছবি: মাহবুবুজ্জামান
১৩ / ১৯
খোলা বাজারে বাঁশের তৈরি সামগ্রী বিক্রি করতে এসে ক্রেতার অপেক্ষায় স্বল্প আয়ের মানুষ। ছবিটি বগুড়ার ধুনট উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের সোনামুয়া হাট থেকে তোলা
ছবি: কারিমুল হাসান
১৪ / ১৯
ছোট খাল ও নদী পার হতে সাঁকোর জুড়ি মেলা ভার। সাধারণত গ্রামবাংলায় এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে অকল্পনীয় মনে হলেও সত্য, এ আধুনিক যুগে রাজধানী ঢাকার মতো স্থানেও কিছু এলাকায় সাঁকোর ব্যবহার চোখে পড়ে। ঢাকায় সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী ও বড় সাঁকোগুলো মূলত রামপুরা খালের ওপর অবস্থিত। মেরাদিয়া থেকে রামপুরা ব্রিজ পর্যন্ত খালের ওপর বেশ কয়েকটি বাঁশের সাঁকো রয়েছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ ব্যবহার করে এই সাঁকো। ঢাকার বুকে এ যেন এক টুকরো গ্রামীণ ঐতিহ্যের ছোঁয়া। ছবিটি সম্প্রতি রামপুরা খাল থেকে তোলা
ছবি: তুফান মাজহার খান
১৫ / ১৯
নিয়ন আলোয় কৃষ্ণচূড়া। ফুলতলা বাজার, বগুড়া। ১ মে, রাত ১০টায় তোলা
ছবি: মো. রাকিবুল হাসান
১৬ / ১৯
একপশলা বৃষ্টির পর পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার বলরামহাটে অবস্থিত হাঙ্গার ফ্রি ওয়ার্ল্ড ক্যাম্পাসে ফুটে থাকা নাম না জানা ফুল। ২ মে
ছবি: সিজুল ইসলাম
১৭ / ১৯
আবদুর রশিদ মিয়া রাবারবাগানের কষ সংগ্রাহক। অদক্ষ টেপিংয়ে বহু রাবারগাছ আগেই উৎপাদন হারিয়েছে, কষের দামও কমে গেছে। আগে সারা দিনে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকার কষ সংগ্রহ করে কর্তৃপক্ষের কাছে বিক্রি করা গেলেও এখন ১০০ থেকে ১৫০ টাকা উপার্জন করতে পারেন আবদুর রশিদ। তবুও এ কাজ তাঁর ভালো লাগে। এ বনেই কেটে গেছে আবদুর রশিদের মতো শ্রমিকের এক জীবন। ছবিটি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার সন্তোষপুর রাবারবাগান থেকে তোলা
ছবি: ইমতিয়াজ আহমেদ
১৮ / ১৯
করোনায় কর্মহীন মানুষদের মধ্যে খাবার বিতরণ করে স্থানীয় একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। ছবিটি বগুড়ার সাতমাথা এলাকা থেকে সম্প্রতি তোলা
ছবি: সাজেদুর আবেদীন
১৯ / ১৯
জীবন বেচাকেনা শেষ কামলার হাটে- এখন শূন্য হাত মজুরের; মহাজন আমার রক্ত, মাংস চুষে আছো তুমি বেশ সুখে...। মে দিবসে জয় হোক পৃথিবীর সব মেহনতি মানুষের। ছবিটি একজন ভাটাশ্রমিকের, সম্প্রতি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কেশগঞ্জ বাজার ইটভাটা থেকে ছবিটি তোলা
ছবি: ইমতিয়াজ আহমেদ