হারিয়ে যাওয়া সেই র‌্যালি ব্রাদার্স!

নারায়ণগঞ্জে আদমজী, ক্রিসেন্ট, র‌্যালি ব্রাদার্স, ম্যাকগ্রেগর অ্যান্ড ডাফ প্রভৃতি পাটকল প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ প্রতিনিধি ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এক ঘরোয়া আড্ডায়। ছবিটি ১৯৫২ সালে তোলা
ছবি ঋণ: Bangladesh on Record (BoC)

বাংলার অর্থনৈতিক ইতিহাসে পাট চাষের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাচীনকাল থেকে বাংলায় পাট চাষ হলেও উনিশ শতকে পাটকে কেন্দ্র করে বাংলার অর্থনৈতিক জীবনে নবযাত্রা শুরু হয়। উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাংলা পাট উৎপাদনের প্রধান কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায়। বাংলার পাট বা পাটজাত দ্রব্যের চাহিদা বিদেশের বাজারের ওপর নির্ভর করত। বিদেশের বাজারে পাট বা পাটজাত দ্রব্যের চাহিদা থাকলে বাংলার বাজারে পাটের দাম উঠত, আবার চাহিদা কমলে দাম নামতে থাকত। বিশ্ব বাজারের ওঠানামা ছাড়াও বাংলার পাটের বাজারটি এমন ছিল যে পাটচাষি পাটের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হতেন। পাট চাষের জন্য খরচ বেশি পড়ত, সে জন্য তাঁদের মহাজনের কাছ থেকে ধার করতে হতো। মহাজন, বেপারি বা আড়তদার পাটচাষিকে অসময়ে টাকা ধার দিতেন। এ জন্য পাটচাষিকে বাজারের দাম অপেক্ষা ১০-২৫ শতাংশ কম দামে মহাজনকে ফসল ওঠার সময় পাট দিতে হতো। অগ্রিমের ওপর চাষিদের ২৪-৭৫ শতাংশ হারে সুদ দিতে হতো। বাংলাদেশে বিশেষ করে পূর্ব ও উত্তরবঙ্গে পাটের বিস্তৃত বাজার গড়ে উঠেছিল। ঢাকার নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহের সরিষাবাড়ী, পাবনার সিরাজগঞ্জ ও ত্রিপুরার চাঁদপুর ছিল পূর্ববাংলায় পাটের বড় বাজার। বড় বড় বাজারে ইউরোপীয় মিলমালিক বা রপ্তানিকারক সংস্থার এজেন্টরা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সরাসরি পাট কিনত। ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠান ডুফাস (Duffus), স্টিল (Steel), ল্যানডেল অ্যান্ড ক্লার্ক (Landal & Clark), র‌্যালি ব্রাদার্স (Ralli Brothers), সারকিস অ্যান্ড কোং (Sarkies & Co) এবং আর সিম অ্যান্ড কোং (R. Sim & Co) নারায়ণগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ ও ঢাকায় এজেন্সি খুলেছিল। তাদের সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন মাড়োয়ারি ও বাঙালি বণিকেরা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গ্রামের চাষিদের কাছ থেকে পাইকার বা ফড়িয়া নামের ছোট ব্যবসায়ীরা পাট কিনে ব্যাপারীদের কাছে কমিশনে বিক্রি করে দিতেন। ব্যাপারীরা আবার কমিশন নিয়ে সেই পাট আড়তদার, গোলদারের কাছে বিক্রি করতেন। গোলদার বা আড়তদার সেই পাটমিলের এজেন্ট বা রপ্তানিকারক সংস্থার কাছে বিক্রি করে মুনাফা করত।

দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকৃতির পুঁজিবাদী সম্প্রদায় তখন পাটের গুদাম, ডক এবং প্রেস নির্মাণ ও পরিচালনা করে। মাড়োয়ারি পুঁজি কেন্দ্রীভূত হয় সিরাজগঞ্জে। অন্যদিকে আর্মেনিয়ান, গ্রিক বণিকেরা এবং পরবর্তী সময় যোগ দেয়া ব্রিটিশ সংস্থাগুলো নারায়ণগঞ্জের পাট ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তার করে।

নারায়ণগঞ্জ বন্দরে র‌্যালি ব্রাদার্স কর্মচারীদের ফ্ল্যাট (উপরে), সরিষাবাড়ীতে র‌্যালি ব্রাদার্স কর্মকর্তাদের বাংলো (নিচে)

একসময় নারায়ণগঞ্জ বন্দর হয়ে উঠেছিল দেশের পাটবাণিজ্যের প্রধানতম কেন্দ্র। বন্দরটিতে পাটবাণিজ্য শুরু করা প্রথম কোম্পানি ছিল গ্রিক বণিকদের প্রতিষ্ঠান র‌্যালি ব্রাদার্স। নারায়ণগঞ্জে কাঁচা পাট প্রক্রিয়াজাত করে, তা রপ্তানি করত।

এস এম তৈফুরের ঢাকার ঐতিহাসিক বিবর্তনের ওপর লেখা গবেষণামূলক গ্রন্থ ‘Glimpses of Old Dhaka’য় র‌্যালি ব্রাদার্সের আত্মপ্রকাশ সম্পর্কে জানা যায়। গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৯৫২ সালে। তৈফুরের মতে, উনিশ শতকের তৃতীয় প্রান্তিকে নারায়ণগঞ্জে র‌্যালি ব্রাদার্সের সূচনা। ‘Ralli Brothers Limited (1951) ’ প্রতিবেদনেও সেই প্রমাণ মিলে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, ১৮৭২ সাল থেকে অবিভক্ত বাংলার পূর্বাঞ্চলে র‌্যালি ব্রাদার্সের কার্যক্রম শুরু হয়। এই কার্যক্রম ছিল মূলত কলকাতাকেন্দ্রিক। কাঁচা পাট ক্রয় ও প্যাকিং কেন্দ্র কলকাতার সদর দপ্তর থেকে নিয়ন্ত্রিত ও তত্ত্বাবধান করা হতো। ১৮৮৮ সালে প্রকাশিত ‘Preliminary account wheat and rice weevil in India’ শীর্ষক প্রতিবেদনে র‌্যালি ব্রাদার্স, কলকাতা-সম্পর্কিত তথ্যের সন্ধান পাওয়া যায়। দেলওয়ার হোসেন সম্পাদিত ‘ঢাকার বাণিজ্যিক ইতিহাস’ গ্রন্থ থেকে জানা যায়, ঊনবিংশ শতাব্দীজুড়ে গ্রিকরা ঢাকায় একটি প্রভাবশালী সম্প্রদায় হিসেবে গণ্য হতো। যদিও পরে তাদের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমেছে। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে পাটের ব্যবসা করা সে সময়ের সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রিক কোম্পানি ছিল র‌্যালি ব্রাদার্স। তারা ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে পাট রপ্তানিকারকদের মধ্যে ছিল অন্যতম। ১৯০২ সালে ইন্ডিয়ান জেনারেল নেভিগেশন (আইজিএন) এবং রিভার স্টিম নেভিগেশন (আইএসএন) কোম্পানি ভৈরব বাজারে তাদের অফিস স্থাপন করে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বার্ক মায়ার কোম্পানি, ডেভিড অ্যান্ড কোম্পানি, র‌্যালি ব্রাদার্স লি., আরসিম অ্যান্ড কোম্পানিএবং লিলি ব্রাদার্স প্রমুখ খ্যাতনামা পাট কোম্পানির পাট সংগ্রহকেন্দ্র ছিল ভৈরবে। ব্যবসার পরিমাণের দিক থেকে র‌্যালি ব্রাদার্স, ডেভিড কোম্পানি, আরসিম কোম্পানি, বার্ড কোম্পানি, ল্যান্ডেল অ্যান্ড ক্লার্ক, জেমস ফিনলে, এম সারকিস অ্যান্ড সন্স, জর্জ অ্যান্ডারসন অ্যান্ড কোং ইত্যাদি ছিল শীর্ষ স্থানে। ১৯৩৪ সালেও র‌্যালি ব্রাদার্সের প্রভাব ছিল লক্ষণীয়। ‘Goverment of bengal, Report of the Bengal Jute Enquiry Committee vol-1 (1934) ’ প্রতিবেদনে পাটবাণিজ্য-সংক্রান্ত পাঁচ সদস্যের কমিটিতে র‌্যালি ব্রাদার্সের প্রতিনিধির নাম খুঁজে পাওয়া যায়।

৫১ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম ১০ জন (দ্বিতীয় র‌্যালি ব্রাদার্স)। সিআইএ প্রতিবেদন, Approved for release 2001 / 11 / 21

ঐতিহাসিক গ্রন্থ এবং উপন্যাসেও রয়েছে র‌্যালি ব্রাদার্স-সম্পর্কিত নানা তথ্য। শ্রীকালীচরণ ঘোষের লেখা ‘জাগরণ ও বিস্ফোরণ (বাঙ্গলার সশস্ত্র বিপ্লবের পূর্ব্বাপর ইতিবৃত্ত) (দ্বিতীয় খণ্ড) ’ (পৃ. ৫৫৪ ও ৫৮৭) গ্রন্থে খুঁজে পাওয়া যায় র‌্যালি ব্রাদার্সের কথা। ১৯৩১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ জেলার জামালপুরে র‌্যালি ব্রাদার্স এজেন্সিতে ৭ হাজার ৯১৯ টাকা ডাকাতির কথা গ্রন্থটিতে উল্লেখ রয়েছে। খবরের শিরোনাম ছিল ‘অর্থ-লুণ্ঠন’। সেই যুগের হিসেবে বিপ্লবীদের জন্য এটি ছিল বেশ বড় মাপের অর্জন। রিজিয়া রহমানের ‘প্রাচীন নগরীতে যাত্রা’ উপন্যাসে ফুটে ওঠেছে সেকালের র‌্যালি ব্রাদার্সের আরেক চিত্র। তিনি লিখেছেন, ‘নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যার পাড়ে অনেক পাটের গুদাম ছিল, বিরাট সেইসব গুদামের মধ্যে কতগুলোর কথা বেশ মনে আছে। পাটকিলে রঙের করোগেটেড টিনের বিরাট সেই গুদামের (সেই বয়সে বিরাট বড়ই মনে হয়েছিল) গায়ে কালো অক্ষরে বড় বড় করে ইংরেজিতে লেখা ছিল ‘ও র‌্যালি ব্রাদার্স’। র‌্যালিদের গর্বিত ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে থাকা গুদামের সারি, মাল-টানা বার্জ, নিজস্ব ছোট স্টিমার, গুদাম থেকে, ঘাট থেকে পাটের গাঁইট বয়ে নেওয়ার জন্য সংকীর্ণ রেললাইনের ওপর ট্রলি-গাড়িও সেই প্রথম ও পরে অনেকবার দেখেছি।’ পাট-অধ্যুষিত সেই কর্মপরিবেশের আরেকটি চিত্র পাওয়া যায় ‘জোন ও রুমার গডেনের পূর্ববঙ্গের স্মৃতিকথা’য়। স্মৃতিকথার সময়কাল ১৯১৪ থেকে ১৯১৯। মূল প্রেক্ষাপট নারায়ণগঞ্জ। ফিটজগিবন গ্রে’র অধীনে পাট-বাণিজ্যে কাজ করত যুদ্ধাহত ক্যাপ্টেন হেনরি। হেনরির কাজের পরিবেশ বর্ণনা করতে গিয়ে লেখিকা উল্লেখ করেন, ‘প্রেস রুমে কী পরিমাণ শব্দ হয় সেটা আমরা জানতাম।

নারায়ণগঞ্জে র‌্যালি ব্রাদার্সের প্রধান প্রাঙ্গণ
ছবির উৎস. ‘Ralli Brothers Limited (1951)’ প্রতিবেদন

এখানে সিল্কি পাট বেল বাঁধা হতো; এখানে ছিল যন্ত্রপাতির ভয়ানক শব্দ; আরও ছিল মানুষের অবিরাম চিৎকার, আর বাইরে পাটের বেলগুলো ট্রাকে তোলা কুলিদের হেঁইয়ো! ছিল ট্রাকের নানা ধরনের ধাতব আওয়াজ। শ্বাসরোধ করা ধুলা উড়ত, সঙ্গে ছিল গরম তেল আর কুলিদের ঘামের ঘ্রাণ। সারাক্ষণ ঠেলা-ধাক্কা। ইনচার্জে থাকলে তাই সারাক্ষণ দুর্ঘটনা এড়াতে এবং চুরিচামারি ঠেকাতে সব সময় সতর্ক থাকতে হতো।’ পাট ক্রয়-বিক্রয়, জুট বেলিং, পাটের দালালি ও আড়তদারি ছিল সেকালে নারায়ণগঞ্জের প্রধান ব্যবসা। পাকিস্তান জুট অ্যাসোসিয়েশনের অফিস ছিল তখন নারায়ণগঞ্জে।

ওয়াগনের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জে র‌্যালি ব্রাদার্সের প্রেস হাউজে পৌঁছান কাঁচা বেল, ছবির উৎসঃ ‘Ralli Brothers Limited (1951)’ প্রতিবেদন

পাট ব্যবসাকে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে ১৯৪৯ সালে ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের প্রথম শাখা স্থাপিত হয় নারায়ণগঞ্জে। সরকার নিয়ন্ত্রিত এই ব্যাংক থেকে প্রতিবছর পাট ব্যবসায়ীদের প্রায় ২০০ কোটি টাকা অগ্রিম হিসাবে দেওয়া হতো। র‌্যালি ব্রাদার্স, ইস্পাহানি প্রভৃতি একচেটিয়া পাট রপ্তানিকারকদের মনোপলি বিনষ্ট করার জন্যই এই অগ্রিমের ব্যবস্থা করা হতো।

১৯৪৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর একটি সম্পূর্ণ এবং পৃথক ইউনিট হিসেবে র‌্যালি ব্রাদার্সের পূর্ব পাকিস্তান শাখাটি আত্মপ্রকাশ করে। হেড অফিস স্থাপন করা হয় নারায়ণগঞ্জে। সরিষাবাড়ী, চট্টগ্রাম ছাড়াও আরও ২০টি স্থানে পাট প্রক্রিয়াকরণের ব্যবস্থা চালু হয়। পিএন ফ্ল্যাঙ্গিনি ছিলেন কোম্পানির ম্যানেজার। কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বাসস্থানের ব্যবস্থা ছিল। পাশাপাশি বিনোদনের জন্য চালু ছিল ক্লাব এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।

১৯৫২ সালে দেশজুড়ে কোম্পানিগুলোর মোট রপ্তানি সারসংক্ষেপ চিত্রে দেখা যায়, মেসার্স এম এম ইস্পাহানি লিমিটেড ছিল পাটের সবচেয়ে বড় রপ্তানিকারক। দ্বিতীয় স্থানে ছিল মেসার্স র‌্যালি ব্রাদার্স। দেশভাগের পর মেসার্স র‌্যালি ব্রাদার্স এবং জেমস ম্যাকি অ্যান্ড সন্স পূর্ববঙ্গে পাঁচ মিলিয়ন রুপি বিনিয়োগ করে। ক্রিসেন্ট জুট মিলস লিমিটেডের বিনিয়োগসহ মোট মূলধন ছিল তখন ১৫ মিলিয়ন। সেকালের হিসেবে যা ছিল উল্লেখযোগ্য।

গেজেট অব ইন্ডিয়া, ১৩ মার্চ, ১৯৪৮

পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান পাঁচটি পাটকলের একটি ‘ক্রিসেন্ট জুট মিলস লি.’-এর পরিচালনার দায়িত্বে ছিল র‌্যালি ব্রাদার্স ও ইসমাইলিয়া সম্প্রদায়ের খোজা গোষ্ঠী। প্রথম দিকে পূর্ববঙ্গের ৫৮টি জুট প্রেস মিলের ১০টিই ছিল র‌্যালি ব্রাদার্সের নিয়ন্ত্রণাধীন।

র‌্যালি ব্রাদার্সে একটি চুরির ঘটনা দেশজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছিল তখন। ৩০০ রুপির প্রাইজবন্ড চুরি হয়েছিল। গেজেট অব ইন্ডিয়ায় যা প্রকাশ পেয়েছে ১৯৪৮ সালে। ষাট দশকের শুরুতেও পূর্ব পাকিস্তানে র‌্যালি ব্রাদার্সের কার্যক্রম ছিল উল্লেখ করার মতো। পাকিস্তান সরকারের পাট তদন্ত কমিশনের ১৯৬০ সালের প্রতিবেদনে র‌্যালি ব্রাদার্স চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও খুলনার উল্লেখ রয়েছে। ষাট দশকের মাঝামাঝি সময়ে (১৯৬৪ সালে) কোম্পানি ব্যবসা গুটিয়ে ফেলে। তবে র‌্যালি ব্রাদার্সের মালিকানাধীন একটি পাটকল ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত চালু ছিল।

পূর্ব পাকিস্তান থেকে এভাবেই হারিয়ে যায় গ্রিক কোম্পানি র‌্যালি ব্রাদার্স।

সহায়ক গ্রন্থপুঞ্জি:

১. সুবোধ কুমার মুখোপাধ্যায়, বাংলার আর্থিক ইতিহাস বিংশ শতাব্দী (১৯০০-১৯৪৭), কে পি বাগচী অ্যান্ড কোম্পানি, কলকাতা, পৃ. ১৩৮
২. Tariq Omar Ali, A Local History of Global Capital Jute and Peasant Life in the Bengal Delta, 2018, Princeton University Press, Page-69
৩. দেশ পত্রিকা, ভলিউম ৩৮, অংশ-৪,১৯৭১
৪. Khan Abdul Qaiyum Khan, Western co-operation in the industrialization of pakistan, Pakistan Horizon, Vol.7, No.3 (September, 1954)
৫. ‘Ralli Brothers Limited (1951) ’ প্রতিবেদন
৬. এস এস বারানভ, পূর্ববাংলা অর্থনৈতিক উন্নয়নের বৈশিষ্ট্য (১৯৪৭-১৯৭১), সাহিত্য প্রকাশ, পৃ. ২৪
৭. Helen Abadzi, Glimpses of the Greek Community from the Dhaka University Gravestones: A Follow-up, World Bank, June 27,1996

  • লেখক: হোসাইন মোহাম্মদ জাকি, গবেষক। [email protected]