পাঠকের ছবি

১ / ১০
আমাদের জাতীয় জীবনে ১৬ ডিসেম্বর সবচেয়ে আনন্দ ও গৌরবের একটি দিন। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর এই দিনে আমাদের প্রিয় স্বদেশ দখলদার মুক্ত হয়েছিল। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা বিজয় অর্জন করেছিলাম। পৃথিবীর মানচিত্রে স্থান করে নেয় স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। আদমদীঘি, বগুড়া
ছবি: নিলয় কুমার পাল
২ / ১০
সন্ধ্যাবেলায় তিস্তা নদীর পাড়ে মাছ ধরছেন দুই ব্যক্তি। তিস্তা ব্যারাজ–সংলগ্ন, নীলফামারী, ৩০ অক্টোবর
ছবি: মাসুদার রহমান
৩ / ১০
মা অসুস্থ, এসেছেন ডাক্তার দেখাতে। এরই মধ্যে ছোট মেয়েটি ঘুমিয়ে পড়েছে। বাবা আর আত্মীয় মেয়ের পাশে বসে পাহারা দিচ্ছেন। ছবিটি সম্প্রতি সিলেটের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে তোলা
ছবি: সঞ্জয় গোয়ালা
৪ / ১০
ও মা, অঘ্রাণে তোর ভরা খেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি। ছবিটি নওগাঁ রানীনগর উপজেলা থেকে ১৮ নভেম্বর তোলা
ছবি: শামীনূর রহমান
৫ / ১০
হাওরের মাঝে অসংখ্য লাল শাপলা ফোটে হাওরের রূপবৈচিত্র্য বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। নেত্রকোনার কলমাকান্দার পেটকীর হাওর থেকে ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. মাহাবুবুর রহমান
৬ / ১০
ধানের ডগায় শিশির বিন্দু জানান দিচ্ছে শীতের প্রকোপ। সুইচগেট এলাকা, মৌলভীবাজার। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: শুভ গোয়ালা
৭ / ১০
কুয়াশার ঘোর কেটে দিনের ব্যস্ততা শুরু হচ্ছে। ২০ নভেম্বর
ছবি: শাহনাজ সিদ্দিকী
৮ / ১০
ভাসমান বাঁশের হাটে বাঁশ বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছেন স্থানীয় বিক্রেতারা। ছবিটি সম্প্রতি কক্সবাজারের মহেশখালী থেকে তোলা
ছবি: মাসুদার রহমান
৯ / ১০
শিশুর মনোজগৎ বিস্তৃত করতে খেলাধুলা অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে কাজ করে। নাগরিক জীবনের কিছু সময় হোক শিশুর জন্য বিনোদনের। আমাদের শিশুরা আকাশের বর্ণিল আলোর খেলা দেখুক। ফুল, পাখি ও সবুজের আহ্বানে নিজেদের মেলে ধরুক। শিশুর মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের ক্ষেত্রে প্রকৃতির মনোলোভা দৃশ্যে শিশুদের বিচরণ করার সুযোগ করে দেওয়া আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। করোনার দীর্ঘ অচলায়তন ভেঙে শিশুরা আবারও আনন্দে গীতে ভাসছে স্কুল মাঠে। ভাইটকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলপুর, ময়মনসিংহ
ছবি: কামরুল হাসান
১০ / ১০
পশ্চিম আকাশে সূর্য অস্ত যাওয়ার অপেক্ষায়। সৈয়দাবাদ, কসবা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ছবিটি সম্প্রতি তোলা
ছবি: মো. শাহিন রেজা